শিরোনাম :
নবীনগরে পানিতে গোসল করতে নেমে এক গৃহবধূর মৃত্যু  পবিত্র ঈদকে সামনে রেখে কোরবানির গরুর পরিচর্যায় ব্যস্ত নবীনগর নাটঘরের খামারি জহির মিয়া আশুগঞ্জে বজ্রপাতের আঘাতে যুবকের মৃত্যু, আহত আরো একজন নবীনগরে নেশাগ্রস্তের ছুরিকাঘাতে ছাত্রলীগের আহবায়ক আহত নবীনগরে দোকানগুলোতে পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট অভিযান  সরাইলে প্রয়াত দেওয়ান মাহবুব আলী কুতুব মিয়ার ৫২তম স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত আশুগঞ্জ থানায় নতুন ওসি  হিসেবে যোগদান করেছেন নাহিদ আহাম্মেদ রানীশংকৈলে মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম পরিদর্শন করলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি নবীনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি’র বিরুদ্ধে মামলা আইডিয়ালের ছাত্রীকে ‘যৌন নির্যাতনকারী’ অধ্যক্ষের ‘বন্ধু’নরসিংদীর বিএনপি নেতা মুস্তাক আহমেদ
শুক্রবার, ০৯ জুন ২০২৩, ০৯:৪২ পূর্বাহ্ন

নবীনগর খারঘর গণকবরে দর্শনার্থীদের জন্য সুসজ্জিত বিশ্রামাগার উদ্বোধন

প্রতিনিধির নাম / ১০২ বার
আপডেট : বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২২

নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধি:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলা বড়াইল ইউনিয়নের খারঘর গণকবরে দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে বিশ্রামাগার উদ্বোধন করা হয়েছে।আজ বুধবার দুপুরে বিশ্রামাগার উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার একরামুল ছিদ্দিক।

এসময় উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার পারভেজ আহমেদ,বড়াইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন,সাবেক উপজেলা ডেপুটি কমান্ডার শামসুল আলম সরকার,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোস্তফা রহমান নান্নু মাস্টার,বীরমুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম সাহন, বীরমুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ রজ্জব আলী, বীরমুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা জামাল, মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর আলম, প্রমুখ।

উল্লেখ্য ১৯৭১ সালে ১০ অক্টোবর বর্বর পাক বাহিনী নদী পথে জাহাজে এসে খারঘরে এলোপাতাড়ি আক্রমন করে। এ সময় হত্যা করে ৪৩ জন নারী-পুরুষ ও শিশুকে। তাদের নির্যাতনের শিকার হয়ে আহত হয় ১শ ২৭জন।নিহতদের একই সাথে গণকবর দেওয়া হয় এই স্থানটিতে। এরি প্রেক্ষিতে স্মৃতিসৌধ-৭১ নির্মাণ হয়। বিভিন্ন সময় শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে সভা সেমিনার হলেও বিশ্রামের কোন ব্যবস্থা না থাকায় দূর থেকে আসা মুক্তিযোদ্ধাদের স্বজন ও দর্শনার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিকের নজরে আসলে তিনি নিজ উদ্যোগে সকলের জন্য সুসজ্জিত একটি বিশ্রামাগার নির্মাণ করে দেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল ছিদ্দিক বলেন,গণহত্যা দিবসে এসে দেখি বিশ্রামের কোন জায়গা নেই। শহীদদের কবরের পাশে বসার মত কোন জায়গা না থাকাই অনেকটাই ব্যথিত হয়েছিলাম। এরিপ্রেক্ষিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা সহ দর্শনার্থীরা যেন এখানে এসে বিশ্রাম নিতে পারে সেজন্য উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এই বিশ্রামাগারটি নির্মাণ করে দেয়। আমাকে এ কাজের জন্য যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ